শারদীয় দুর্গোৎসব-১৪৩১ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্যদ্বয় ও কোষাধ্যক্ষ সকল পুণ্যার্থীকে শারদীয় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বুধবার (৯ অক্টোবর) ও আজ বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) পৃথক পৃথক শুভেচ্ছাবাণীতে তারা এ শুভেচ্ছা জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব-১৪৩১ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে সকল পুণ্যার্থীকে শারদীয় শুভেচ্ছা। দুর্গাপূজার ভাবগাম্ভীর্য, শান্তি-শৃঙ্খলা ও সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রেখে সম্প্রীতির মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক নতুন বাংলাদেশ গঠনে আপনাদের সুস্বাগতম ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। সবার সুখ, শান্তি ও মঙ্গল কামনা করছি।
উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব ১৪৩১ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে সকল পুণ্যার্থীকে শারদীয় শুভেচ্ছা। দুর্গাপূজার এই শুভক্ষণে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে অসাম্প্রদায়িক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে সুস্বাগতম ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মামুন ��হমেদ বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব ১৪৩১ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে সব পুণ্যার্থীকে শারদীয় শুভেচ্ছা। এ পূজায় সর্বস্তরের মানুষের অবাধ অংশগ্রহণে ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতির এক নতুন আবহ তৈরি হোক। আমি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য নিরাপদ ও বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গঠনে আপনাদের সুস্বাগতম ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা শুধু বাংলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠানই নয়, এটি আজ সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। আমাদের জাতীয় জীবনে দুর্গাপূজার ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। এই ধর্মীয় উৎসব আমাদের একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে। দুর্গাপূজার সময় এদেশের সর্বস্তরের মানুষের অবাধ অংশগ্রহণে ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতির এক নতুন আবহ তৈরি হয়। শারদীয় দুর্গোৎসব ১৪৩১ সাফল্যমণ্ডিত হোক।
মন্তব্য করুন